মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১২০ নম্বর বাংড়া মৌজায় বিএস ২১৮ খতিয়ানের ৩০ নম্বর দাগে ১২ শতাংশ সাব কবলা মূলে ক্রয় করেন ইমান আলীর মা ছাকিরন নেছা। স্থানীয় মোফাজ্জল হোসেনের নিকট থেকে ছাকিরণ জমিটি ক্রয় করেন। সে অনুযায়ী ছাকিরণ নেছার নামেই ভূমিটির রেকর্ড সম্পন্ন হয়। বাংড়া মৌজার নকসা ঘেঁটে দেখা যায়, ইমান আলীর দখলীয় জমিটির উত্তরে ইমানের চাচা মহির উদ্দিনের ২৯ দাগের জমি, দক্ষিনে ৭০ দাগ চিহ্নিত রাস্তা, পূর্বে শোলাকুড়া-বটতলা রাস্তা, পশ্চিমে চাচা মহির উদ্দিনের ৩১ দাগীয় জমি। মামলার বিবরণে জানা যায়, স্থানীয় ইউপি সদস্য এখলাস ইমান আলীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় উক্ত ইউপি সদস্য তার লোকজন নিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারী ইমান আলীর বাড়ির বাউন্ডারি দেয়াল ভেঙ্গে ফেলে।
Leave a Reply