মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে গরীবের হাসপাতালে সরকারি বেসরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন মধুপুরে ৭ হাজার ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার মধুপুরে বিএনপি নেতার কারখানায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ৯ মধুপুরে বিধবা নারী পেল মাথা গোঁজার ঠাঁই মধুপুরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন মধুপুরে সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ মিছিল ব্যতিক্রম আয়োজনে দিগরবাইদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বর্ণমেলা’ মধুপুরে বিএনপি নেতার কারখানায় ডাকাতি ও লুটপাটের ঘটনায় মামলা টাংগাইলে থামছেই না পল্লী বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি বাড়িতে একা পেয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ, দেবর-ভাতিজা গ্রেপ্তার

সখীপুরে উজাড় হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠা শাল গজারির বন

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
  • ৩৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের সখীপুরে উজাড় হয়ে হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠা শাল গজারির বন। গাছ কেটে বনের জমি দখল ও রাতারাতি অর্থবিত্ত পাওয়ার লোভে একটি মহল বনটি ধ্বংস করছে। উপজেলার বড়চওনা ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী চাটারপাড় ও ধলাপাড়া বিট এলাকায় মোতালেবের চালা থেকে শাল-গজারি গাছ কাটছে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয় পর্যায়ের বন প্রহরী ও বিট কর্মকর্তাদের যোগসাজেশেই শাল-গজারির বন উজাড় হচ্ছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। সরজমিন দেখা যায়, বনের ভেতর থেকে কে-বা কারা বড় গাছগুলো কেটে নিয়ে গেছে। শুধু পড়ে আছে কিছু গাছের গোড়া। কিছুদিন পর সেই গোড়াগুলো তুলে লাকরি হিসেবে বিক্রি করবে। তারপর একটি মহল উজার হওয়া সেই বনের জমি দখলে নিতে ঘরবাড়ি তুলবে বলে জানায় এলাকাবাসী। বন বিভাগ সূত্রে জানায় যায়, সখীপুরের ৪টি রেঞ্জের ১৩টি বিটের বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ১৫ হাজার একর জমিতে শাল-গজারি বন রয়েছে। ঘাটাইল উপজেলার ধলাপাড়া বিটের আওতায় সখীপুরের সীমানায় প্রায় ৩০-৩৫ একর জমিতে শাল-গজারির বন রয়েছে।

প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠা সেই বনায়ন রক্ষায় বন কর্মকর্তারা কাজ করে যাচ্ছে। চাটারপাড় এলাকার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জনান, বনের জমি ব্যক্তিগত দখলে নিতে প্রথমেই বড় গজারি গাছগুলো কাটা হয়। তারপর ছোট গাছ। না হলে বিট অফিসার মামলা দিয়ে দিবে। গাছগুলো কাটার কয়েক দিনের মধ্যেই গাছের গোড়া তুলে ফেলা হয় যাতে কেউ কোনো চিহ্ন খুঁজে না পায়। স্থানীয়রা জানান, রাতের আঁধারে কে-বা কারা বনের ভেতর থেকে গাছ কেটে নিয়ে যায়। তাদের কোনো হদিস পাওয়া যায় না। এভাবে গাছ কাটলে এক সময় এ এলাকা থেকে শাল-গজারি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ধলাপাড়া বিট কর্মকর্তা আ. কদ্দুস মিয়া বলেন, জায়গাটা ধলাপাড়া বিটের সীমানায় পড়েছে কিনা জানা নাই। তবে খোঁজ নিয়ে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102