মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৪৭ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে গির্জায় চুরি: তালা ভেঙে মূল্যবান সামগ্রী লুট মধুপুরে ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা অভিযোগে সৎপিতার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন মধুপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী কর্নেল আজাদের মতবিনিময় মধুপুরে অ্যাড. মোহাম্মদ আলীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা   মধুপুরে খাদ্য সংকটে গারো জনপদে বানরের উপদ্রব দিন দিন বাড়ছে মধুপুর ফল্টে ভূমিকম্পে কোটি মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা মধুপুরে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই আরোহীর মৃত্যু মধুপুরে এক প্রতারক গ্রেফতার টাংগাইলের ৪টি আসনে বিএনপির হ-য-ব-র-ল অবস্থা!!! মধুপুরে প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক এসোসিয়েশনের মানববন্ধন

নাগরপুরে বাজেটের পর অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১০ জুন, ২০২৪
  • ২৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাজেটের আগেই যে অতিরিক্ত দামে নিত্যপণ্য কিনতে হয়েছে এখন তা বিক্রি হচ্ছে আরও বেশি দামে। ক্রেতাদের দাবি বাজেট ঘোষণার দিন থেকেই নিত্যপণ্যের বাজার চড়া হতে শুরু হয়েছে । বাজেট ঘোষণার পরের দিন থেকেই নিত্যপণ্যের বাজার আগের চেয়ে অস্থিতিশীল হয়েছে। সম্প্রতি উত্তাপ ছড়ানো মসলা জাতীয় পণ্য পিঁয়াজ ও আদার দাম এখনো চড়া। সোমবার (১০ জুন) টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা সদর কাঁচাবাজারে এমন চিত্র দেখা গেছে। এতে করে আরও ভোগান্তিতে পড়েছেন ক্রেতারা।

বাজার ঘুরে জানা যায়, বাজারে প্রতি কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা এবং আদা ২৮০ টাকা দরে, যা বাজেট ঘোষণার পূর্বে বিক্রি হয়েছে পিঁয়াজ ৭০ টাকা ও আদা ২৫০ টাকা কেজি। এছাড়াও দাম বেড়ে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা ও আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে। মানভেদে প্রতি কেজি সবজি কিনতে ক্রেতাদের গুণতে হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত। বাজারে প্রতি কেজি টমেটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, পটল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, শসা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধন্দুল ৬০ টাকা, করলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেঁড়শ ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, কচুর মুখী ১০০ টাকা, কচুর লতা ৮০ টাকা, কাঁকরোল ৬০ টাকা, ফুলকপি ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া লাউ প্রতি পিস আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। এদিকে বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা।

বাজেট ঘোষণার পরবর্তীতে বাজারে নিত্যপণ্যের দামে কেমন প্রভাব পড়েছে জানতে চাইলে নাগরপুর সদর কাঁচা বাজারের দোকানি জনি মিয়া বলেন, দাম যা বাড়ার আগেই বেড়েছে। এখন আবার নতুন করে দাম বাড়ছে। ঈদ সামনে রেখে আরো দফায় দফায় দাম বাড়ার আশংকা করা হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি বাজারে দাম বেশি হওয়ায় নির্ধারিত দামে চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। ডিমের দাম আগের মতোই চড়া। প্রতি হালি ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, মানভেদে ডিম ডজন ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ৩০০ টাকায়।

এদিকে অপরিবর্তিত রয়েছে গরু ও খাসির মাংসের দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা। আর প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ১,০০০ টাকায়। মাছের বাজারে দেখা যায়, সাইজ ভিন্নতায় প্রতি কেজি শিং মাছ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, টেংরা ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, পাঙ্গাশ ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, সিলভার কার্প ১৭০-২০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০ থেকে ২২০ টাকা, রুই ২৮০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102