মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৭:১৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে গরীবের হাসপাতালে সরকারি বেসরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন মধুপুরে ৭ হাজার ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার মধুপুরে বিএনপি নেতার কারখানায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ৯ মধুপুরে বিধবা নারী পেল মাথা গোঁজার ঠাঁই মধুপুরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন মধুপুরে সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ মিছিল ব্যতিক্রম আয়োজনে দিগরবাইদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বর্ণমেলা’ মধুপুরে বিএনপি নেতার কারখানায় ডাকাতি ও লুটপাটের ঘটনায় মামলা টাংগাইলে থামছেই না পল্লী বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি বাড়িতে একা পেয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ, দেবর-ভাতিজা গ্রেপ্তার

মধুপুরে জাল দলিল মামলায় পিবিআই‘র মিথ্যা তদন্ত প্রতিবেদন

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪
  • ১৯৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরে জাল দলিল মামলায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) মিথ্যা মনগড়া প্রতিবেদনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার দামপাড়া গ্রামের মৃত আ: রেজ্জাকের ছেলে আ: ছালাম তার সৎ ভাইদের বিরুদ্ধে পৈতৃক বসতভিটা জাল দলিল করার অভিযোগে টাঙ্গাইল আদালতে মামলা করলে পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান আদালতে মিথ্যা, বানোয়াট, আর উদ্দেশ্য প্রণোদিত তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করেন।

জানা যায়, মৃত আ: রেজ্জাক তার জীবৎদশায় ছেলেমেয়েদের জায়গা-জমি ভাগ বাটোয়ারা করে দিয়ে গেছেন। কিন্তু আ: রেজ্জাকের মৃত্যুর পর ‘বাবা দলিল করে দিয়েছেন’ বলে আ: ছালামের বসতভিটা উচ্ছেদ করার চেষ্টা করে তার সৎ ভাই মো: জাহাঙ্গীর ও আনোয়ার।

মিথ্যা তদস্ত প্রতিদেনের প্রতিবাদে গত সোমবার মধুপুর প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী আ: ছালাম। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ছালাম অভিযোগ করেন, জাল দলিলের প্রমাণের জন্য আদালতে আমি যে সব দলিল দাখিল করেছি তদন্ত কর্মকর্তা সেই দলিল যাচাই-বাছাই না করে বিবাদিদের দ্বারা আরো কিছু জাল দালিল তৈরি করে তার ভিত্তিতে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন দিয়ে আসামিদের বাঁচানোর অপচেষ্টা করছেন। বিতর্কিত দলিলে উল্লেখিত ১৬ (ষোল) ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বরকে ১৭ (সতেরো) ডিজিটে (রিরাইট, ঘষামাজা) রূপান্তর করে পিবিআই উল্লেখিত জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরকে প্রথমে পরিচিতি পরে জন্মনিবন্ধন বলে পাশ কাটানো ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। অপর দিকে দলিলের চেনা সাক্ষী মুসলিম উদ্দিনের বক্তব্যও তদন্ত প্রতিবেদনে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া পিবিআই তদন্তে সাতজন নিরপেক্ষ সাক্ষীর নামে ১ ও ২ নং বিবাদির মা, একজন ভগ্নিপতিকে দুই ঠিকানা দিয়ে দুইবার ব্যবহার করে সাক্ষীদের কলেবর বৃদ্ধি করা হয়েছে। পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান জানান, যাচাই-বাছাই করে নিরপেক্ষভাবে তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছি। বাদি ইচ্ছে করলে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102