মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম বাবলু আটক টাংগাইলে কাজ না বুঝে নিয়েই প্রায় ৫ কোটি টাকা অগ্রিম বিল প্রদান আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন

টাংগাইলে হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২০৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলে এক নারীকে হত্যার দায়ে অপর এক নারীসহ দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার(১৯ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আফরোজা বেগম এ রায় দেন।

দন্ডিত ব্যক্তিরা হলেন-জেলার বাসাইল উপজেলার বাসাইল পূর্বপাড়া গ্রামের শাহাদত বেপারীর স্ত্রী মনোয়ারা আক্তার (৩৬) এবং একই এলাকার মজিবর বেপারীর ছেলে উজ্জল ইসলাম (৩৩)। তাদের উভয়কে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও চার মাস করে সশ্রম কারাদন্ডের আদেশও দেয়া হয়েছে।

টাঙ্গাইলের সদ্য বিদায়ী অতিরিক্ত সরকারি কৌশুলী মনিরুল ইসলাম খান মামলাটি রাষ্ট্র পক্ষে পরিচালনা করেন। তিনি জানান, বাসাইল পূর্বপাড়া গ্রামের সুনীল কুমার দাসের স্ত্রী ঝর্ণা রানী দাস (৪৮) দন্ডিত মনোয়ারা আক্তারের সাথে প্রসাধন সামগ্রীর ব্যবসা করতেন। সেই সূত্রে ঝর্ণা মনোয়ারার কাছে দুই হাজার ছয়শ’ টাকা পেতেন। বিগত ২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পাওনা টাকার জন্য ঝর্ণা মনোয়ারার বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে বের হন। কিন্তু তিনি রাতেও বাড়ি ফিরে না আসায় তার স্বজনরা খোঁজাখুঁজি শুরু করে। এক পর্যায়ে ওই রাতে তারা বাসাইল থানা পুলিশকে বিষয়টি জানায়। পরে পুলিশ মনোয়ারার বাড়িতে গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এ সময় মনোয়ারা পুলিশকে জানায় সকালে পাওনা টাকা চাইতে আসার পর ঝর্ণা রানীর সাথে তার কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তার প্রতিবেশী ভাতিজা উজ্জল ইসলামের সহায়তায় ঝর্ণাকে ঘরে নিয়ে গলায় ফিতা পেচিয়ে ও বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরে ঝর্ণার গলায় থাকা স্বর্ণেও চেইন, কানের দুল খুলে নিয়ে যায়। মনোয়ারার বসতঘরে একটি কক্ষের মেঝেতে ঝর্ণার লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখে। পরে পুলিশ মনোয়ারার ঘর থেকে মাটি খুড়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

ঘটনার পরদিন ঝর্ণার স্বামী সুনীল কুমার দাস বাদি হয়ে দন্ডিত দুইজনের বিরুদ্ধে বাসাইল থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। মামলায় ১৯ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। রায় ঘোষণার পর দন্ডিত দুইজনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102