মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৪:২৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
“এসো শিকড়ের টানে, মিলি প্রিয় প্রাঙ্গণে” প্রতিষ্ঠার ৪৪ বছরে প্রথম মধুপুর আদর্শ ফাজিল মাদরাসার সাবেক বর্তমান শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা মধুপুরে বাস মাহিন্দ্র মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ দু’জন নিহত অতিরিক্ত ভাড়া ও মাপে কম দেয়ার অপরাধে মধুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা মধুপুর পৌরশহরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান মধুপুর থেকে চুরি হওয়া ট্রাক ভারত সীমান্ত থেকে উদ্ধার মধুপুরে গ্রাম পুলিশদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ মধুপুরে কর্ণেল আজাদের পক্ষে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন মধুপুরে গজারি গাছ ব্যবহার হচ্ছে ঘর নির্মাণের কাজে মধুপুরে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা মধুপুরের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও বনবাসীদের ১২৯ টি মামলা প্রত্যাহারের ঘোষনা

নাগরপুরে ভবন নির্মাণে বাঁধা দেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের নাগরপুরে রেকর্ডকৃত ভূমিতে ভবন নির্মাণে বাঁধা দেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে নাগরপুর প্রেসক্লাবে ভুক্তভোগি মো. রওশন আলী এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সে গয়হাটা ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের মৃত আবুল কাসেমের ছেলে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মো. রওশন আলী বলেন, ২০০৭ সালে ভূমি মন্ত্রনালয়ের ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী শর্ত সাপেক্ষে জেলা প্রশাসক ৩ শতাংশ ভূমি আমি মো. রওশন আলী ও আমার স্ত্রী ছাহেরা বেগমের নামে বন্দোবস্ত দেন। বিএস জড়িপে বিএস ২৪৮২ খতিয়ানে ৬৭৪২ বাডা ৭২৪৩ দাগে ৩ শতাংশ জমি বাড়ি শ্রেণী ভুক্ত সঠিক ভাবে রেকর্ড পাই। আমি রওশন আলী মালিক সরকার বরাবর খাজনা আদায় করে ঘর নির্মাণ করিয়া ৪০ বছর যাবত শান্তিপূর্ণ ভাবে স্বত্ব দখল পরিচালনা করিয়া আসিতেছি। পরে উক্ত জায়গার দাবিতে টাঙ্গাইলের নাগরপুর সহকারি জজ আদালতে ৫২/২০১২ সালে মসজিদ কমিটি পক্ষে আলফাজ উদ্দিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মসজিদের নামে কোন কাগজ পত্র না থাকায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে রায় আসে। আমার জমির দাগ ও খাতিয়ান নং সম্পূর্ণ আলাদা। এছাড়া আমার স্বত্য দখলিয় ৩ শতাংশ জমির উপর বিবাদীদের বিরুদ্ধে আদালত চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বলবৎ রেখেছে। আমার স্বত্য দখলিয় জমিতে ভবণ নির্মাণ করতে গেলে আদালতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জনৈক আলফাজ উদ্দিন বাঁধা প্রদান করে। এতে আমার আর্থীক অপুরনীয় ক্ষতি হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. ইব্রাহীম, সাবেক ইউপি সদস্য মো. ঠান্ডু মিয়া, মহারাজ বিশ্বাস ও মো. লাভলু মিয়া।

মসজিদ কমিটির সভাপতি আলফাজ উদ্দিন বলেন, রওশন আলীর ৩ একর জায়গা থাকার পরেও কি করে ভূমি হীন হয়। এ বিষয়ে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করা হয়েছে। মসজিদের পক্ষে উপযোক্ত কাগজ পত্র না থাকা ও কাজে বাঁধা দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে এড়িয়ে যান তিনি।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102