মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ১২:৪৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
“এসো শিকড়ের টানে, মিলি প্রিয় প্রাঙ্গণে” প্রতিষ্ঠার ৪৪ বছরে প্রথম মধুপুর আদর্শ ফাজিল মাদরাসার সাবেক বর্তমান শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা মধুপুরে বাস মাহিন্দ্র মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ দু’জন নিহত অতিরিক্ত ভাড়া ও মাপে কম দেয়ার অপরাধে মধুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা মধুপুর পৌরশহরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান মধুপুর থেকে চুরি হওয়া ট্রাক ভারত সীমান্ত থেকে উদ্ধার মধুপুরে গ্রাম পুলিশদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ মধুপুরে কর্ণেল আজাদের পক্ষে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন মধুপুরে গজারি গাছ ব্যবহার হচ্ছে ঘর নির্মাণের কাজে মধুপুরে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা মধুপুরের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও বনবাসীদের ১২৯ টি মামলা প্রত্যাহারের ঘোষনা

মির্জাপুরে কুমুদিনী হাসপাতাল খেয়াঘাটে ফুটব্রিজ নির্মাণের দাবি

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১২ মে, ২০২৫
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

লৌহজং নদীর কুমুদিনী হাসপাতাল খেয়াঘাটে ফুটব্রিজ নির্মাণের দাবি জোরালো হচ্ছে। দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে এলাকাবাসী। কুমুদিনী হাসপাতাল ঘাটে ফুটব্রিজ নির্মাণের দাবিতে গত শুক্রবার (৯ মে) বিকেলেও ঘাট সংলগ্ন মির্জাপুর বাবু বাজারে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সমাবেশে ব্রিজের দাবিতে বাবু বাজার, সরিষাদাইড়, আন্ধরা, দুর্গাপুর, ভাওড়া, মন্দিরাপাড়া, মুসলিমপাড়া, বুধিরপাড়া, কামারপাড়া, ফতেপুর ও পাহাড়পুর গ্রামসহ আশপাশের গ্রামগুলোর তিন শতাধিক মানুষ এই সমাবেশে অংশ নেন।

সমাবেশে ব্রিজের দাবি তুলে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক প্রাণ গোপাল সাহা ও মুক্তি সাহা, ব্যবসায়ী খন্দকার আব্দুস. সাত্তার, বাবলু কর্মকার, পিন্টু সাহা, শ্রীদীপ সাহা, ইউপি সদস্য ময়নাল হক, মন্তোষ কর্মকার ও সালাউদ্দিন ডন বক্তৃতা করেন।

বক্তারা বলেন, লৌহজং নদীর কুমুদিনী হাসপাতাল খেয়াঘাটটি দিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষ পারাপার হয়ে থাকে। ঘাটটি জেলা পরিষদ থেকে প্রতিবছর ইজারা দেওয়া হয়ে থাকে। ইজারাদার বা খেয়াঘাটের মাঝিরা বছরের ছয়মাস (বর্ষায়) খেয়া নৌকা দিয়ে এবং গ্রীষ্মকালে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাত্রী পারাপার করে থাকেন।

এ পর্যন্তয়া খেয়া নৌকা দিয়ে মানুষ পারাপার করতে গিয়ে বিপুল সংখ্যক মানুষের প্রাণহাণী ঘটেছে। গ্রীষ্মকালে নদীর উভয়পাড়ের ঢালু বেয়ে সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে হয়। এতে বৃদ্ধ ও শিশুদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।তারা আরো বলেন, এ ছাড়া পাশের ধামরাই, সাটুরিয়া উপজেলাসহ কয়েকটি উপজেলার মানুষ এই খেয়াঘাট পারাপার হয়ে মির্জাপুরসহ বিভিন্ন গন্তব্যে যাতায়াত করে থাকেন।

ভুক্তভোগীরা অভিযোগ জানিয়ে বলেন, অত্র এলাকার রোগীদের খেয়া বা সাঁকোর কারণে কয়েক কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে হাসপাতালে নিতে হয়।

সমাবেশে উপস্থিত লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সম্প্রতি জোয়ারের পানিতে সাঁকোটি ভেঙে গেলে দীর্ঘ এক সপ্তাহ ধরে এলাকার বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তিন কিলোমিটার তাদের মির্জাপুর বাজারে যাতায়াত করতে হয়েছে।

কুমুদিনী হাসপাতালের পরিচালক ডা. প্রদীপ কুমার রায়  বলেন, ‘খেয়াঘাটটিতে একটি পায়েহাঁটা ব্রিজ হলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ লাগব হবে।’

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102