মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০:২৬ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মধুপুরের পাহাড়ীয়া গড়াঞ্চলে নতুন ধরনের আদা চাষে কৃষকরা আনন্দে চাপড়ী ও গারো বাজারে হোটেলে মোবাইল কোর্ট, ২৩ হাজার টাকা জরিমানা মধুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

চড়া দাম, বাজারে কমেছে সবজি বিক্রি

বিশেষ প্রতিনিধি :
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৪০ বার পড়া হয়েছে

প্রায় ২ মাসের বেশি সময় ধরে বাজারে অতিরিক্ত বাড়তি দাম যাচ্ছে সব ধরনের সবজির।কিছুতেই ক্রেতাদের নাগালে আসছে না দাম, কেবল কাঁচা পেঁপে আর আলু ছাড়া বলতে গেলে সব সবজিই ৮০ থেকে ১০০ টাকার ঘরে। চড়া দামের কারণে খুচরা বাজারে সবজি বিক্রিও কমেছে।

শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে সবজির দামের এমন চিত্র দেখা গেছে।

আজকের বাজারে প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, প্রতি কেজি করলো ১০০ টাকা, প্রতি কেজি বেগুন (গোল) ১২০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, ঝিঙা প্রতি কেজি ১০০ টাকা, ধন্দুল প্রতি কেজি ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ছাড়া প্রতি কেজি পটল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, কাঁকরোল প্রতি কেজি ৮০ টাকা, প্রতি কেজি বেগুন (লম্বা)  ৮০ টাকা, আলু প্রতি কেজি ২৫ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ২০০ টাকা এবং প্রতি কেজি পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়।

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাজধানীর শান্তিনগর বাজারে বাজার করতে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী মাসুদ রানা। সবজির দাম বিষয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে সবজির যে দাম এতে করে আধা কেজি বা আড়াই’শ গ্রাম করে সবজি কিনতে হচ্ছে। বাজারে ৮০ থেকে ১০০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। শুধুমাত্র আলু আর কাঁচা পেঁপের দাম কম। এত বেশি দাম থাকলে আমাদের মত সাধারণ ক্রেতারা কীভাবে সবজি কিনে খাবে? তারপরেও যেহেতু সবজি ছাড়া উপায় নেই সে কারণে বাধ্য হয়ে কোনো সবজি আড়াই’শ গ্রাম, কোনোটা আধা কেজি এভাবে কিনতে হচ্ছে আমাদের মত ক্রেতাদের।

রামপুরা বাজারের সবজি বিক্রেতা সানাউল হক বলেন, বাজারে সবজির দাম বাড়তিই যাচ্ছে। দাম বাড়তি থাকায় আমাদের ব্যবসায় ধস নেমেছে। ক্রেতারা এখন আর বেশি সবজি কিনছে না।আগে যেখানে এক আইটেম সবজি ১৫-২০ কেজি করে আনতাম, এখন সেসব সবজিই ৪-৫ কেজি করে এনেও বিক্রি করতে পারছি না। সবজির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় ক্রেতাদের মতো আমরাও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি।

মালিবাগ বাজারের আরেক সবজি বিক্রেতা মুকিদুর রহমান বলেন, বেশিরভাগ সবজির এখন মৌসুম নয়। মৌসুম শেষ হওয়ার কারণে বাজারে সবজির সরবরাহ কমেছে, ফলে দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া টানা কিছুদিনের বৃষ্টিতে সবজির ক্ষেতগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সবজির দামের উপর প্রভাব পড়েছে। মানুষ এখন খুব কম পরিমাণে‌ সবজি কিনছে, ফলে আমাদের বিক্রির উপর প্রভাব পড়েছে। পাইকারি বাজারে আগে এক পাল্লা সবজি যে দামে কিনতাম এখন তার চেয়ে অনেক বেশি দামে কিনতে হয়। পাইকারি বাজারে আমাদের কেনা দাম কম পড়লে, খুচরা বাজারে আমরা কম দামে বিক্রি করতে পারবো।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102