মিটার চুরি করে সেখানে রেখে যাওয়া চিরকুটে লিখা বিকাশ নম্বরের মাধ্যমে টাকা নিয়ে মিটার পুনরায় ফেরত দিচ্ছে এক শ্রেণির চোরের শক্তিশালী সিন্ডিকেট।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কয়েকটি বিদ্যুতের মিটার চুরি হয়েছে। আর প্রতিটি মিটার চুরির পর ঘটনাস্থলে বিকাশ নম্বর লিখা কাগজের একটি চিরকুট রাখা হয়।
পরে ওই বিকাশ নম্বরে যোগাযোগ করে চোর সিন্ডিকেটের সদস্যরা ৫ থেকে ১০হাজার টাকার বিনিময়ে আবার ওই মিটার ফেরত দিচ্ছে। চুরি যাওয়া প্রতিটি মিটারের দাম ১৪ থেকে ১৮হাজার টাকা।
বিশেষ করে ৩ফেজের শিল্প/সেচের মিটারগুলো বেশি চুরি হচ্ছে। গত শুক্রবার ১২ জানুয়ারী মধ্য রাতে উপজেলা রোডে শহীদস্মৃতি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গেটের পশ্চিম পার্শে শিল্পকলা ফার্ম থেকে একটি মিটার চুরি হয়। মিটার চুরির পর উক্ত স্হানে কাগজের চিরকুটে একটি মোবাইল নম্বর রেখে যায় চোরেরা।
চুরির ২ দিন পর বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে চোরদের ভাষ্যমতে সেই মিটার মালাউড়ি মোড়ের কলাবাগান থেকে ভুক্ত ভোগী শাহজাহান আলী উদ্ধার করে আনেন এবং আজ দুপুরে উক্ত স্হানে মিটারটি স্হাপন করেন ভুক্ত ভোগী শাহজাহান আলী বলেন দুই দিন আমাদের প্রতিষ্ঠানের মিটার না থাকায় আমাদের ব্যাবসার ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান।