মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:১৭ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মধুপুরের পাহাড়ীয়া গড়াঞ্চলে নতুন ধরনের আদা চাষে কৃষকরা আনন্দে চাপড়ী ও গারো বাজারে হোটেলে মোবাইল কোর্ট, ২৩ হাজার টাকা জরিমানা মধুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা অপরুপ সৌন্দর্যে ভরপুর মধুপুর মধুপুরে করাতকলে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা ৪০ হাজার

ভৈরবে মিথ্যা মামলার আসামী অটোচালক দম্পতি 

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৬৫ বার পড়া হয়েছে

মোঃ ছাবির উদ্দিন রাজু ভৈরব কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ ভৈরবে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ও মিথ্যা মামলার আসামী হলেন নিরীহ অটোচালক মোহাম্মদ আলী ও তার স্ত্রী স্মৃতি বেগম। শুধু তাই নয় তাদের কে নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে বলে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন ভৈরব উপজেলা শাখা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন অটোচালক মোহাম্মদ আলী ও তার মা মাজেদা বেগম, স্ত্রী স্মৃতি বেগমসহ স্বজনরা। সংবাদ সম্মেলনে তারা জানায় গত ৮ মার্চ ভৈরব থানার এসআই শ্যামল চন্দ্র দেবনাথ  কালীপুর গ্রামে আকবর আলীর বাড়ি থেকে পরিত্যাক্ত অবস্থায় ১০ কেজি গাজাঁ উদ্ধার করে। পরে মোহাম্মদ আলীসহ তাদের পরিবারের ৭/৮ জনের নামে মাদক মামলার ভয় দেখিয়ে এসআই শ্যামল চন্দ্র দেবনাথ  সোর্স আওয়াল মিয়ার মাধ্যমে ৭০ হাজার টাকা নেয়। কিন্ত সে টাকার ৩৫ হাজার নেয় এসআই  শ্যামল ও ১৫ হাজার টাকা নেয়  এসআই আল মামুন। টাকা নেয়ার পর  যখন মোহাম্মদ আলী ও  তার স্ত্রী  স্মৃতির  নামে মাদকের মামলা রুজু করা হয়। পরে  সোর্স আওয়াল মিয়াকে মোহাম্মদ আলী চাপ দিলে চাপের মুখে আওয়াল মিয়া ২০হাজার টাকা ফেরত দেয় এবং বাকি ৩৫ হাজার এসআই  শ্যামল ও ১৫ হাজার এসআই আল মামুনকে দিয়েছেন বলে জানান। তারা আরো জানান, আকবরের স্ত্রী রুবি শীর্ষ  মাদক কারবারি। তার নামে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। মাদকও উদ্ধার হয়েছে তার বাড়ি থেকে কিন্তু এসআই শ্যামল রুবির কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে আমাদের নামে মাদক মামলা করেছে। এ ঘটনায় বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে এসআই আল মামুনকে জেলা পুলিশ লাইনে ক্লোজড করা হয়েছে। মোহাম্মদ আলীর মা মাজেদা বেগম জানান আমার পুত্র আলী আকবর ও তার স্ত্রী রুবি চিহ্নিত মাদক কারবারি। কিন্তু আমি সত্য কথা বলার কারনে রুবি, আকবর ও তার মেয়ে আমাকে নানাভাবে নির্যাতন করছে এবং হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমি নিরাপত্তা হীনতাই ভোগছি। শুধু তাই নয় পুলিশ নিরপেক্ষ তদন্ত না করে মাদক ব্যবসায়ী আকবরের ঘনিষ্ঠ লোকজনদের সাক্ষী বানিয়ে মামলা থেকে বাচাঁতে উঠে পড়ে লেগেছে। তাই উক্ত ঘটনার   সুষ্ঠু  ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।

এই বিষয়ে ভৈরব থানার এসআই শ্যামল চন্দ্র দাসকে মুঠোফোনে কল দিলে তিনি মোবাইলে কোনো প্রকার কথা বলবেন না বলে জানান। তার পর একাধিক বার কল দিলে তিনি আর কলটি রিসিভ করেন নি ।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102