মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:২৭ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মধুপুরের পাহাড়ীয়া গড়াঞ্চলে নতুন ধরনের আদা চাষে কৃষকরা আনন্দে চাপড়ী ও গারো বাজারে হোটেলে মোবাইল কোর্ট, ২৩ হাজার টাকা জরিমানা মধুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা অপরুপ সৌন্দর্যে ভরপুর মধুপুর মধুপুরে করাতকলে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা ৪০ হাজার

মির্জাপুরে বিল থেকে উদ্ধার হওয়া সেই কঙ্কালের পরিচয় শনাক্ত, দেড় বছর পর মামলা আটক-২

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৬৬ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বিল থেকে উদ্ধার হওয়া সেই কঙ্কালের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। উদ্ধারকৃত কঙ্কালটি নিখোঁজ গৃহবধূ স্বপ্নারই ছিল বলে ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। কঙ্কাল উদ্ধারের প্রায় দেড় বছর পর শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) স্বপ্নার মা জুলেখা বেগম বাদি হয়ে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।

মামলা দায়েরের পরপরই এ ঘটনায় দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতাররা হলেন- স্বপ্না আক্তারের শ্বশুড় ও টাকিয়া কদমা গ্রামের মরহুম মুকাররম আলীর ছেলে সালাম মিয়া (৬৫) ও একই এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে চাচা শ্বশুড় শফিকুল (৪৫)।

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালে ২২ জুলাই নিখোঁজ হন স্বপ্না আক্তার। স্বপ্না নিখোঁজ হওয়ার দিন ভোরে প্রবাসে থাকা স্বামী দুলাল মিয়া বাড়িতে হাজির হন। অর্থ সম্পদ চুরি করে স্বপ্না পরকীয়া প্রেমিকের সাথে চলে গেছে বলে দাবি করেন তিনি। এরপর ২০২৪ সালের ৫ মে স্থানীয়দের সংবাদের ভিত্তিতে তেতুঁলিয়া বিল থেকে খুঁটির সাথে বস্তায় বাঁধা অবস্থায় একটি কঙ্কাল উদ্ধার করে পুলিশ। কঙ্কাল উদ্ধার হওয়ার সংবাদ শুনেই আত্মগোপনে চলে যান স্বপ্নার স্বামী। ওই বিলের পাশে পাওয়া একটি তাবিজ দেখে ওই কঙ্কালকে নিজের মেয়ে বলে দাবি করেন স্বপ্নার মা জুলেখা বেগম। পুলিশ ওই কঙ্কাল উদ্ধার করে কঙ্কালের হাড় ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠায়। কিন্তু হাড় থেকে ডিএনএ শনাক্ত করতে জটিলতার সৃষ্টি হওয়ায় পরে নমুনা হিসেবে দাঁত পাঠানো হয়। দাঁতের ডিএনএ পরিক্ষা করে প্রমাণিত হয় ওই কঙ্কাল নিখোঁজ স্বপ্নারই ছিল।

স্বপ্নার মা জুলেখা বেগম বলেন, আমার মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার পর মাঝেমধ্যে আমার মেয়ের জামাই আমাদের বাড়িতে আসতো। কিন্তু কঙ্কাল উদ্ধারের পর থেকে তাকে আর কোথাও দেখা যায় নাই। যারা আমার মেয়েরে মারছে আমি তাদের সবার বিচার চাই।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক মো: ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতে গ্রেফতারদের আদালতে সোপর্দ করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হবে।

মির্জাপুর থানার ওসি মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত হত্যার ঘটনা। আমরা তদন্ত করছি। এ ঘটনায় সম্পৃক্তদের আইনের আওতায় আনা হবে।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102