মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা অভিযোগে সৎপিতার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন মধুপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী কর্নেল আজাদের মতবিনিময় মধুপুরে অ্যাড. মোহাম্মদ আলীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা   মধুপুরে খাদ্য সংকটে গারো জনপদে বানরের উপদ্রব দিন দিন বাড়ছে মধুপুর ফল্টে ভূমিকম্পে কোটি মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা মধুপুরে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই আরোহীর মৃত্যু মধুপুরে এক প্রতারক গ্রেফতার টাংগাইলের ৪টি আসনে বিএনপির হ-য-ব-র-ল অবস্থা!!! মধুপুরে প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক এসোসিয়েশনের মানববন্ধন মধুপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ, ধাওয়া–পালটা ধাওয়া ও ভাঙচুর

সখীপুরে তীব্র তাপপ্রবাহেও গজারি ও শাল বনে আগুন জ্বলছে

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
  • ২৪১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ তীব্র তাপপ্রবাহে মানুষ ও পশুপাখি হাঁসফাঁস করছে। অনেকে হিট স্ট্রোকসহ নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এই কঠিন সময়েও সখীপুরে গজারি ও শাল বনে আগুন জ্বলছে। এতে আবহাওয়া আরো উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। প্রশ্ন উঠছে গজারি ও শাল বনে এমন সময় আগুন দিচ্ছে কারা, আর কেনইবা দিচ্ছে। এই প্রশ্নের উত্তর জানা নেই কারো। সংরক্ষিত এসব বন কর্তৃপক্ষেরও অজানা এ প্রশ্নের উত্তর। প্রত্যেক বছরই চৈত্র ও বৈশাখ মাস এলেই সখীপুরের প্রায় সবগুলো সংরক্ষিত গজারি ও শাল বনে আগুন জ্বলতে দেখা যায়।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল রেঞ্জের আমতৈল, হতেয়া রেঞ্জের হতেয়া, বাঁশতৈল রেঞ্জের নলুয়া বিটের পাহাড়কাঞ্চনপুর, দেওদিঘী, ডিবি গজারিয়া বিটের দেওবাড়ী, এমএমচালা বিটের সেগুন বাগান, শাল-গজারি এবং সৃজিত বনের ভেতর আগুনের আলামত দেখা যায়।

পরিবেশবিদরা জানায়, ‘বনে এভাবে আগুন দেয়ার ফলে মানুষের যেমন ক্ষতি হচ্ছে তেমন ক্ষতি হচ্ছে পশুপাখিরও। বন্য অনেক প্রাণী এ আগুনের কারণে আশ্রয়স্থল হারাচ্ছে। বিলুপ্ত হচ্ছে বিভিন্ন ঔষধি গাছ। অথচ এর সাথে জড়িতদের চিহ্নিত বা আইনের আওতায় আনতে পারছেন না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।’

বনবিভাগ সূত্রে জানায় গেছে, ‘সখীপুরের চারটি রেঞ্জের ১৩টি বিটের বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ১৫ হাজার একর জমিতে শাল-গজারি বন রয়েছে। চৈত্রের প্রচণ্ড রোদে গাছের পাতা ঝরে পড়ে।’

স্থানীয়রা জানায়, ‘রাতের আঁধারে বা স্থানীয়দের দৃষ্টির আড়ালে কে বা কারা কী উদ্দেশে আগুন দিয়ে যায় জানেন না তারাও।’

তবে কেউ কেউ বলছেন, ‘লাকড়ি সংগ্রহের জন্যও আগুন দিতে পারে। অথবা মাদকসেবীরা বনের ভেতর দিয়ে নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্যও আগুন দিতে পারে। কেউ কেউ মনে করছেন, সংরক্ষিত বনের জায়গা দখলের ইচ্ছায়ও আগুন দিতে পারে।’

বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তা এ কে এম আমিনুর রহমান বলেন, ‘গত কয়েকদিনে বনের ১০-১২ স্থানে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণ করেছি। দিনে আমি এবং আমার স্টাফরা পাহারা দেই। রাতের বেলায় কে বা কারা আগুন লাগায় তাদের ধরতে পাচ্ছি না। বনে আগুন না দেয়ার বিষয়ে স্থানীয়দের সচেতন করা হচ্ছে। আগুনের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102