মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৫৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক

টাংগাইলে ৬৫০টি শনাক্তকরণ কিট সরবরাহ করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫
  • ২৫৩ বার পড়া হয়েছে

করোনা ভাইরাসে নতুন ভেরিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার আগেই টাঙ্গাইলে ৬৫০টি শনাক্তকরণ কিট সরবরাহ করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

সোমবার(২৩ জুন) টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ওই কিট সরবরাহ করা হয়। নতুন সরবরাহ পাওয়ার পর করোনার উপসর্গ নিয়ে প্রথম দিনে মর্জিনা (৪০), সাহেরা (৬৫) ও হারাধন পাল (৬৫) হাসপাতালে আসেন। এ তিন জনের করোনা পরীক্ষা করা হলে রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। গত ৪৮ ঘণ্টায় আর কোনো টেস্ট করা হয়নি।

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, প্রায় প্রতিদিনই করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগী হাসপাতালে আসে। জেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার কিট সরবরাহ না থাকায় রোগীদের জেলা সদরে পাঠানো হয়। ফলে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেনারেল হাসপাতালে করোনার উপসর্গ রোগীদের পরীক্ষা করা হচ্ছে।

নাগরপুর উপজেলার জাহানারা আক্তার, জাহাঙ্গীর আলম ও সানোয়ার জানান, করোনা উপসর্গ নিয়ে তারা প্রথমে নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান। সেখানে পরীক্ষা করার কিট না থাকায় তাদেরকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। উপজেলা থেকে টাঙ্গাইল শহরের দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে তারা জেলা সদরে আসতে বাধ্য হয়েছেন।

নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. হাফিজুর রহমান জানান, করোনা পরীক্ষার জন্য উপজেলা পর্যায়ে এখনও কিট সরবরাহ করা হয়নি। প্রায় দিনই করোনা উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসেন। কিট না থাকায় তাদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।

টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আব্দুল কুদ্দুস জানান, হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের সনাক্তকরণের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত করোনার নতুন ভেরিয়েন্টে আক্রান্ত কোন রোগী পাওয়া যায়নি। প্রথম দিনে ৩ জন টেস্ট করেছে তাদের প্রত্যেকেরই করোনা নেগেটিভ এসেছে।

টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন এফএম মাহবুবুল আলম জানান, জেলার জনসংখ্যা বিবেচনায় ১৯ হাজার ৫০০ কিটের চাহিদাপত্র স্বাস্থ্য অধিদফতরে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে ৬৫০টি কিট পাওয়া গেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে এখনও করোনা পরীক্ষার  কিট পাঠানো হয়নি। টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেনারেল হাসপাতালে করোনার কিট আছে। উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের পরীক্ষার জন্য টাঙ্গাইল জেলা সদরে পাঠাতে বলা হয়েছে।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102