মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম বাবলু আটক টাংগাইলে কাজ না বুঝে নিয়েই প্রায় ৫ কোটি টাকা অগ্রিম বিল প্রদান আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন

টাংগাইলে ভুল চিকিৎসার কারনে ৫ গরুর মৃত্যু,খামারীর ক্ষতিপূরন দাবি

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২১৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে এআই টেকনিশিয়ানের (কৃত্রিম প্রজনন) প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন টাঙ্গাইল সদর উপজেলার পাছ বেথইর গ্রামের এম এ সামাদ মোল্লা। পরবর্তী তিনি পশু চিকিৎসক সেজে বিভিন্ন এলাকায় খামারিদের গরুর চিকিৎসা শুরু করেন। তার বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

সম্প্রতি টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার চিনামুড়া গ্রামের মো. আনোয়ার হোসেনের খামারে ৭টি গরুর ক্ষুরা রোগ হয়। গত ২৪ অক্টোবর আনোয়ার হোসেন এম এ সামাদ মোল্লাকে ডাকেন। তার পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসার পর ৩০ অক্টোবর একসঙ্গে চারটি ও পরে আরেকটি গরু মারা যায়। পরে কালিহাতী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাইম আল সালাউদ্দিনকে অবগত করলে তিনি ১ নভেম্বর আনোয়ারের খামার পরিদর্শন করেন। এতে আনোয়ার হোসেন দাবি করেন, তার প্রায় পাঁচ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। এ বিষয়ে গত ১৭ নভেম্বর আনোয়ার হোসেন জেলা প্রশাসক, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও র‌্যাব ১২ অধিনায়ক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘‘আমি কৃষি কাজ করে কোনোরকমে সংসার চালাই। ২০ বছর আগে খুব কষ্টে গরুর খামার করেছিলাম। সেখানে সাতটি গরু ছিল। ভুল চিকিৎসায় পাঁচটি মারা গেছে। আমি ক্ষতি পূরণ দাবি করছি।’’

অভিযুক্ত এম এ সামাদ মোল্লা বলেন, ‘‘আমি গরুর ডাক্তার।’’ তবে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর বিষয়টি অস্বীকার করেন।

কালিহাতী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাইম আল সালাউদ্দিন বলেন, সামাদ গরুর কৃত্রিম প্রজননের জন্য এআই টেকনিশিয়ানের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। তিনি পশুর চিকিৎসা করতে পারেন না। তিনি গুরুতর অপরাধ করেছেন। এক খামারের ৭টি গরুর মধ্যে ৫টি মেরে খামারিকে নিঃস্ব করেছেন।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102