মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:০৪ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন টাংগাইলের ৭ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা মধুপুরে মৌসুমী বৃষ্টির প্রভাবে ধানের ব্যাপক ক্ষতি দুশ্চিন্তায় কৃষক!!! মধুপুরে মাইক্রোবাস চাপায় এক নারী নিহত মধুপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম বাবলু আটক টাংগাইলে কাজ না বুঝে নিয়েই প্রায় ৫ কোটি টাকা অগ্রিম বিল প্রদান আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে

মির্জাপুরে টাকার অভাবে দৃষ্টিশক্তি নিভে যেতে বসেছে এইচএসসি পরীক্ষার্থী সানজিদার

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৮২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে টাকার অভাবে দৃষ্টিশক্তি নিভে যেতে বসেছে এইচএসসি পরীক্ষার্থী সানজিদা ইসলামের (২০)। সে মির্জাপুরের শহীদ ভবানী প্রসাদ সাহা সরকারি কলেজ থেকে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন বলে জানা গেছে।

সানজিদা ইসলাম মির্জাপুর পৌরসভার পোষ্টকামুরী সওদাগর পাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে। জানা গেছে, তার দুটি চোখের লেন্সেই সমস্যা। চোখ ভালো করতে দীর্ঘদিন যাবত তিনি ঢাকায়ও চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে অপারেশনসহ আরও চিকিৎসার বাকি রয়েছে। চিকিৎসা শেষ করতে আরও অন্তত ৬ লক্ষাধিক টাকার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু এই অর্থ জোগাড়ের সামর্থ্য নেই চটপটি বিক্রেতা বাবার। সানজিদার মা জানান, তার মেয়ে পড়াশোনায় খুব মনোযোগী। ১৩ বছর বয়সে সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে চোখের সমস্যাটি দেখা দেয়।

পরে স্থানীয় কয়েকটি হাসপাতালে চিকিৎসা করা হলে জানা যায়, তার দু চোখের লেন্সে সমস্যা। চিকিৎসকরা তার দুই চোখ দ্রুত অপারেশনের জন্য বলেন। এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তার চোখ ঠিক করতে ‘ল্যাসিক আই সার্জারি’ করতে বলেন এবং চিকিৎসা বাবদ ৬ লক্ষাাধিক টাকা খরচ হবে বলেও উল্লেখ করেন। বর্তমানে সানজিদা ১২০০ পাওয়ারযুক্ত চশমা ব্যবহার করছেন।

তার বাবা সাইফুল জানান, মেয়েটি বর্তমানে সারাদিন ঘরের মধ্যে দিনযাপন করছে। দ্রুত তার চিকিৎসা করা দরকার। তা না হলে মেয়েটি চিরতরে দৃষ্টিহীন হয়ে পড়তে পারে। আমার সীমিত আয় দিয়ে ব্যয়বহুল টাকা জোগাড় করা কোনো ভাবেই সম্ভব নয়। তাই মেধাবী মেয়েটির চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে সমাজের হৃদয়বান বিত্তশালীদের সাহায্য চান তিনি ও তার পরিবার।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102