মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:২৭ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক

টাংগাইলে নির্মানের ৩ মাসের মধ্যে রাস্তায় ভাঙন

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত একটি সড়কে তিন মাসের মধ্যে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে দিনদিন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে সড়কটি। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিম্নমানের নির্মাণ সমগ্রী ব্যবহার করার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ঠিকাদার সঠিক নিয়মে কাজটি করেছে বলে জানানো হয়েছে এলজিইডির পক্ষ থেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয়ে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বড় বাসালিয়া প্রাইমারি স্কুলের পাশ দিয়ে এক কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করে এলজিইডি। কাজটি পায় ভূঞাপুরের এমদাদ এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ওই সময় সাবেক সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেনের প্রভাব খাটিয়ে মোতালেব হোসেন নামে এক ব্যক্তি কাজটি কিনে নেন। পরবর্তীতে কাজটি বাস্তবায়ন করেন শামীম হোসেন নামে অপর এক ব্যক্তি।

সড়ক নির্মাণের কাজটি গত বছর ৮ এপ্রিল শুরু হয়ে চলতি বছরের ৭ এপ্রিল শেষ হয়। সড়ক শোল্ডার অংশসহ ১৬ ফুট হওয়ার কথা থাকলেও কোথাও কোথাও ১০ থেকে ১২ ফুট করা হয়েছে। সড়কে নিম্নমানের নির্মাণ সমগ্রী ও নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহার করা হয়েছে।

তারা আরো অভিযোগ করেন, সড়কের দক্ষিণ পাশে নিম্নমানের চিকন বাঁশ দিয়ে পাইলিং করা হয়েছে। বৃষ্টি শুরুর আগেই সড়কে ভাঙন দেখা দেয়। সড়কের বিভিন্ন স্থানে দুই পাশে গাছ থাকলেও নিম্নমানের কাজের কারণে সে দিকেও ভেঙে যাচ্ছে। এ কারণে মাঝারি যানবাহন নিয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে চালকদের। সড়ক নির্মাণের সময় ঠিকাদার ও এলজিইডির কর্মকর্তাদের অবগত করা হলেও তারা বিষয়টির কোনো সুরাহা করেননি।

স্থানীয় বাসিন্দা শাহাদত হোসেন বলেন, ‍“এ সড়কটি বিভিন্ন উপজেলার ২৫ থেকে ৩০ হাজার মানুষ ব্যবহার করেন। সড়কটি ভেঙে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।”

পিকআপ ভ্যানের চালক আজহার মিয়া বলেন, “এই সড়কে গাড়ি চালানো ঝুঁকিপূর্ণ। মাঝারি যানবাহনগুলো কয়েক কিলোমিটার ঘুরে গন্তব্যে যাচ্ছে। ফলে সময় ও জ্বালানির খরচ বেশি হচ্ছে।”

ঠিকাদারের দায়িত্বে থাকা শামীম হোসেন বলেন, “সঠিকভাবেই কাজটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।”

টাঙ্গাইল সদর উপজেলা প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন বলেন, “আমার জানা মতে ঠিকাদার সঠিক নিয়মেই কাজটি করেছেন। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102