 
																
								
                                    
									
                                 
							
							 
                    রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় কুমুদিনী হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনি এই সন্তান প্রসব করেন।
তবে তিনটি সন্তান জীবিত প্রসব করলেও একটি মৃত বাচ্চা প্রসব করেন তিনি। কুমুদিনী হাসপাতালের গাইনি বিভাগের রেসিডেন্ট সার্জন ডাক্তার মেহেরুন নেছা মায়া অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার চার বাচ্চা প্রসব করান।
জানা গেছে, টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুরের যতুকী গ্রামের রতি সরকারের স্ত্রী আঁখি। তিনি গর্ভধারণের আট মাসে প্রসব ব্যথা নিয়ে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি হন। রোববার সন্ধ্যায় কুমুদিনী হাসপাতালের গাইনি বিভাগের রেসিডেন্ট সার্জন ডাক্তার মেহেরুন নেছা মায়া অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার চার সন্তান প্রসব করান। এর মধ্যে দুই পুত্র ও দুই কন্যা বাচ্চা ছিল। এক ছেলে বাচ্চা গর্ভেই মারা যায় বলে চিকিৎসক জানিয়েছেন। ১৫ বছর আগে আঁখি ও রতি সরকারের বিয়ে হয়। বিয়ের এক বছর পর এক পুত্রসন্তান জন্ম দিলেও চার দিন পর সে সন্তান মারা যায়। এক বছর পর আরও এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেন আঁখি। বিয়ের ১৫ বছর রোববার একসঙ্গে চার নবজাতকের জন্ম দেন তিনি। এর মধ্যে একজন গর্ভেই মারা যায়। অন্য তিন নবজাতক ও মা সুস্থ আছেন।
ডাক্তার মেহেরুন নেছা মায়া জানান, একসাথে চারটি বাচ্চা গর্ভধারণ একটি বিরল ঘটনা। পাঁচ লাখ বারো হাজার গর্ভধারণে এটি একবার ঘটে। এ ধরনের প্রেগন্যান্সি মা ও চিকিৎসকের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। এতে মায়ের উচ্চ রক্তচাপ, রক্তশূন্যতা ও সময়ের আগে ডেলিভারির ঝুঁকি থাকে। আঁখি আট মাসের ডেলিভারি ব্যথা নিয়ে আমাদের কাছে আসেন দ্রুততম সময়ে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনটি জীবিত বাচ্চা ও একটি মৃত বাচ্চা ডেলিভারি করিয়েছি। নবজাতকদের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ চিকি