মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:২৮ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক

টাংগাইলে মুষ্টিচালের টাকা দিয়ে রাস্তা নির্মাণ

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৩১ বার পড়া হয়েছে

মুষ্টিচাল তুলে সেটি বিক্রি করে প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করেছেন টাঙ্গাইলের গবড়া ও ডুবাইল গ্রামের বাসিন্দারা। এ নিয়ে দুই গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের ভোগান্তি কমেছে।

স্থানীয়রা জানান, জেলার মির্জাপুর-দেলদুয়ার উপজেলার শেষ প্রান্তে দুটি গ্রাম গবড়া ও ডুবাইল। স্বাধীনতার পর এ দুটি গ্রামে উন্নয়নের ছোঁয়া দেখি নাই। সামান্য বৃষ্টি হলে রাস্তা পানিতে তলিয়ে যায়। ৪-৫ মাস রাস্তায় পানি থাকে। ছেলে-মেয়েদের স্কুল-কলেজ ও অসুস্থ মানুষ নিয়ে যেতে কষ্ট হয়। এ রাস্তায় কোনো সরকারি অনুদান আসেনি। আমরা এলাকাবাসী নিজেদের উদ্যোগে রাস্তা নির্মাণ করছি। পাঁচ বছর ধরে সাপ্তাহিক মুষ্টি চাল তুলে সেটি বিক্রি করে গত দুই মাস ধরে এক কিলোমিটার রাস্তার কাজ চলমান রয়েছে।

দেলদুয়ার উপজেলার ডুবাইল গ্রামের সুজাত আলী বলেন, গ্রাম দেলদুয়ারের শেষ প্রান্তে হওয়ায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। বিভিন্ন মানুষের কাছে আমরা ঘুরাফেরা করছি কোনো কাজ হয়নি। তাই নিজেরা মুষ্টি চাল তুলে সেটি বিক্রি করে এক কিলোমিটার রাস্তায় মাটি ফেলেছি।

মির্জাপুর উপজেলার গবড়া গ্রামের আতিক মিয়া বলেন, কারও কাছে সহযোগিতা না পেয়ে যুব সমাজ ও মুরুব্বিরা মিলে নিজেদের রাস্তা নির্মাণ কিছুটা করতে পারছি। নিজেরাই মাটি কেটে রাস্তায় ফেলছি। মুষ্টি চাল বিক্রির টাকা ও গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় রাস্তা কিছুটা সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। কাজ করতে গিয়ে যে টাকা ছিল সেটি শেষ হয়ে গেছে। টাকা শেষ হওয়ার কারণে বাকি কাজ সম্পূর্ণ করতে পারছি না।

এ ব্যাপারে দেলদুয়ার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রওশন করিম বলেন, চাল তুলে সেটি বিক্রি করে রাস্তা নির্মাণ করছে এ বিষয়টি আমার জানা নাই। কখনো রাস্তার বিষয়ে কেউ আসেনি। রাস্তার বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে তারপর বলতে পারব।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102