মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৩৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক

কাজ না করেই টাকা আত্মসাৎ, প্রকৌশলী ও ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে মামলা

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৭৩ বার পড়া হয়েছে

সড়ক উন্নয়নের কাজ না করেই বিল তুলে নেওয়ার অভিযোগে টাঙ্গাইলে স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) চার প্রকৌশলী ও দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিকের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক বাছেদ আলী বাদী হয়ে মামলা দুটি করেন।

প্রথম মামলার আসামিরা হলেন টাঙ্গাইলের ফ্রেন্ডস কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী মো. শহীদুর রহমান খান, টাঙ্গাইল স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম (বর্তমানে প্রধান কার্যালয়ে মনিটরিং ও মূল্যায়ন শাখায় কর্মরত), অধিদপ্তরের সাবেক নাগরপুর উপজেলা প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান (বর্তমানে বিদেশে শিক্ষা ছুটি ভোগরত), উপসহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম খান ও সাবেক উপসহকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাইনুল হক (বর্তমানে ঘাটাইল উপজেলায় কর্মরত)।

দ্বিতীয় মামলার আসামিরা হলেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সৈয়দ মজিবর রহমানের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ মজিবর রহমান। এ মামলায় উপসহকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাইনুল হক ছাড়া আগের মামলার তিন প্রকৌশলীকে আসামি করা হয়েছে।

প্রথম মামলার বিবরণে জানা যায়, এলজিইডির ‘ময়মনসিংহ অঞ্চলের গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের (এমআরআরআইডিপি) আওতায় নাগরপুরের তেবাড়িয়া–দপ্তিয়র সড়ক উন্নয়নকাজ’ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফ্রেন্ডস কনস্ট্রাকশন। কিন্তু তারা সড়কটির সাব–বেজের কাজ কম করে এবং ৭৫ মিটার সড়কের কোনো কাজই করেনি। এর মধ্য দিয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও প্রকৌশলীরা পরস্পরের যোগসাজশে ৩১ লাখ ১ হাজার ৫৯১ টাকার বিল উত্তোলন করে নেন।

অপর মামলায় একই প্রকল্পের আওতায় নাগরপুরে সিংজোড়া–গয়হাটা সড়ক উন্নয়নের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সৈয়দ মজিবর রহমান অ্যান্ড অবনী এন্টারপ্রাইজ (জেভি)। প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ১০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটিতে কার্পেটিংয়ের কোনো কাজ না করেই ২১ লাখ ৫৭ হাজার ৫১০ টাকার বিল উত্তোলন করে নেন আসামিরা।

উভয় মামলায় অভিযোগ আনা হয়েছে, আসামিরা প্রতারণামূলকভাবে সড়কের কাজ বাস্তবায়ন দেখিয়ে বিল অনুমোদন করে পরস্পর যোগসাজশে তুলে নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।

দুদক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নূর আলম জানান, ২০ এপ্রিল তার নেতৃত্বে দুই সদস্যের একটি দল প্রকল্প বাস্তবায়ন দেখানো সড়ক সরেজমিন পরিদর্শন করেছে। নিরপেক্ষ প্রকৌশলী দ্বারা পরিমাপ করে সেখানে দুর্নীতির চিত্র পাওয়া যায়।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102