মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৩২ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক

মির্জাপুরে কুমুদিনী হাসপাতাল খেয়াঘাটে ফুটব্রিজ নির্মাণের দাবি

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১২ মে, ২০২৫
  • ১৭০ বার পড়া হয়েছে

লৌহজং নদীর কুমুদিনী হাসপাতাল খেয়াঘাটে ফুটব্রিজ নির্মাণের দাবি জোরালো হচ্ছে। দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে এলাকাবাসী। কুমুদিনী হাসপাতাল ঘাটে ফুটব্রিজ নির্মাণের দাবিতে গত শুক্রবার (৯ মে) বিকেলেও ঘাট সংলগ্ন মির্জাপুর বাবু বাজারে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সমাবেশে ব্রিজের দাবিতে বাবু বাজার, সরিষাদাইড়, আন্ধরা, দুর্গাপুর, ভাওড়া, মন্দিরাপাড়া, মুসলিমপাড়া, বুধিরপাড়া, কামারপাড়া, ফতেপুর ও পাহাড়পুর গ্রামসহ আশপাশের গ্রামগুলোর তিন শতাধিক মানুষ এই সমাবেশে অংশ নেন।

সমাবেশে ব্রিজের দাবি তুলে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক প্রাণ গোপাল সাহা ও মুক্তি সাহা, ব্যবসায়ী খন্দকার আব্দুস. সাত্তার, বাবলু কর্মকার, পিন্টু সাহা, শ্রীদীপ সাহা, ইউপি সদস্য ময়নাল হক, মন্তোষ কর্মকার ও সালাউদ্দিন ডন বক্তৃতা করেন।

বক্তারা বলেন, লৌহজং নদীর কুমুদিনী হাসপাতাল খেয়াঘাটটি দিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষ পারাপার হয়ে থাকে। ঘাটটি জেলা পরিষদ থেকে প্রতিবছর ইজারা দেওয়া হয়ে থাকে। ইজারাদার বা খেয়াঘাটের মাঝিরা বছরের ছয়মাস (বর্ষায়) খেয়া নৌকা দিয়ে এবং গ্রীষ্মকালে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাত্রী পারাপার করে থাকেন।

এ পর্যন্তয়া খেয়া নৌকা দিয়ে মানুষ পারাপার করতে গিয়ে বিপুল সংখ্যক মানুষের প্রাণহাণী ঘটেছে। গ্রীষ্মকালে নদীর উভয়পাড়ের ঢালু বেয়ে সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে হয়। এতে বৃদ্ধ ও শিশুদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।তারা আরো বলেন, এ ছাড়া পাশের ধামরাই, সাটুরিয়া উপজেলাসহ কয়েকটি উপজেলার মানুষ এই খেয়াঘাট পারাপার হয়ে মির্জাপুরসহ বিভিন্ন গন্তব্যে যাতায়াত করে থাকেন।

ভুক্তভোগীরা অভিযোগ জানিয়ে বলেন, অত্র এলাকার রোগীদের খেয়া বা সাঁকোর কারণে কয়েক কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে হাসপাতালে নিতে হয়।

সমাবেশে উপস্থিত লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সম্প্রতি জোয়ারের পানিতে সাঁকোটি ভেঙে গেলে দীর্ঘ এক সপ্তাহ ধরে এলাকার বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তিন কিলোমিটার তাদের মির্জাপুর বাজারে যাতায়াত করতে হয়েছে।

কুমুদিনী হাসপাতালের পরিচালক ডা. প্রদীপ কুমার রায়  বলেন, ‘খেয়াঘাটটিতে একটি পায়েহাঁটা ব্রিজ হলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ লাগব হবে।’

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102