মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ০২:১২ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
আসছে সবুজ খানের প্রথম চলচিত্র “বেহুলা দরদী” মধুপুরে ভয়াবহ ত্রিমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত মধুপুর চাপড়ী বহুমুখী গণ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ মধুপুরে সেনাবাহিনীকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ উপজেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে মধুপুরে জাতীয়  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উদযাপন মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক

টাংগাইলের ৭ কলেজে শতভাগ ফেল!!!

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় টাঙ্গাইল জেলার ১০৭টি কলেজ অংশগ্রহণ করে। এরমধ্যে সাতটি কলেজে কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেনি। এতে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে এলাকাজুড়ে। ফলাফল প্রকাশের পর জেলা শিক্ষা অফিস থেকে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।

শিক্ষাবিদরা বলছেন, নিয়মিত ক্লাশ না হওয়া এবং শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় উদাসীনতার জন্য এ ফলাফল হয়েছে।

শতভাগ অকৃতকার্য কলেজগুলো হলো- সদর উপজেলার টাঙ্গাইল কলেজ, আল্লামা ইয়াকুব আলী কলেজ, টাঙ্গাইল কমার্স কলেজ, শাহীন কলেজ, মির্জাপুরের ফতেপুর ময়নাল হক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মধুপুরের মধুপুর মহিলা কলেজ ও গোপালপুরের হাদিরা বাধুরিরচর কলেজ।

জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, ১১ হাজার ১১৯ জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার ৪৪.২৫ শতাংশ।

জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫৭৩ জন। এ ছাড়াও আলিম পরীক্ষায় এক হাজার ৪৯০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৯৯৭ জন পাস করেছেন। পাসের হার ৬৬.৯১ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৩ জন।
বিএম পরীক্ষায় ২ হাজার ২৬৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে এক হাজার ৩৯৫ জন কৃতকার্য হয়েছেন। পাসের হাজার ৬১.৫৯ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে পাঁচ জন। এইচএসসি (ভোক) পরীক্ষায় ৫৩৮ জন অংশ নিয়ে ২৪০ জন কৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার ৪৪.৬১ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে একজন।

গত এইচএসসি পরীক্ষায় আল্লাামা ইয়াকুব আলী কলেজ ও গোপালপুরের হাদিরা বাধুরিরচর কলেজ থেকে ১৬ জন করে শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ অকৃতকার্য হয়েছে। টাঙ্গাইল কলেজ থেকে ৯ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৯ জনই অকৃতকার্য হয়েছে। টাঙ্গাইল কমার্স কলেজ, শাহীন কলেজ ও মধুপুর মহিলা কলেজ থেকে দুজন শিক্ষার্থী করে অংশ নিয়ে সবাই অকৃতকার্য হয়েছে। মির্জাপুরের ফতেপুর ময়নাল হক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৮ জনই অকৃতকার্য হয়েছে।

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক এসএম সাইফুল্লাহ বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আরো সচেতন হতে হবে। কলেজ না গিয়ে বাসায় নামমাত্র পড়াশোনা করলে পাস করা যায় না। নিয়মিত শ্রেণিকক্ষে গিয়ে ক্লাস করতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীরা লেখাপড়া করছে কিনা সে বিষয়ে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে।

টাঙ্গাইল জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রেবেকা সুলতানা কালের কণ্ঠকে বলেন, এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডে যে নীতিমালা আছে, সে মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেই সঙ্গে কেন ফল বিপর্যয় হলো, সেসব প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে জবাব চাওয়া হবে এবং উত্তোরণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102