মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৫৯ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!! টাংগাইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী একাধিক, চমক দেখাতে চায় জামায়াত মধুপুরে মনোনয়নপ্রত্যাশী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আসাদুল ইসলাম আজাদ দীর্ঘদিন ধরে মাঠঘাট, পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন টাংগাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ মধুপুরে ভিক্ষুক পুনর্বাসনে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মধুপুরের পাহাড়ীয়া গড়াঞ্চলে নতুন ধরনের আদা চাষে কৃষকরা আনন্দে চাপড়ী ও গারো বাজারে হোটেলে মোবাইল কোর্ট, ২৩ হাজার টাকা জরিমানা মধুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা অপরুপ সৌন্দর্যে ভরপুর মধুপুর মধুপুরে করাতকলে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা ৪০ হাজার

মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক!!!

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে
টাঙ্গাইলের মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে জমি ক্রয়-বিক্রয়ের নিবন্ধন করতে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। রোববার দিনভর তদন্ত করে তারা প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখিত অভিযোগের সত্যতা পেয়েছেন। দুদক টাঙ্গাইলের সহকারি পরিচালক নূরে আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিভিন্ন পত্রিকায় গত ২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার ‘ঘুষ ছাড়া দলিল হয়না মধুপুর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে’ এই শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর তদন্তে নামে দুদক।
জানা যায়, ২৮ সেপ্টেম্বর ৫৫ হাজার টাকা ঘুষ না দেওয়ায় আয়েজ উদ্দিন ও তার অপর ৬ অংশীদার জমি দলিল করতে পারেননি। ৮১ বছর বয়স্ক জমি বিক্রেতা আব্দুল মজিদকে নিয়ে সাবরেজিস্ট্রার অফিসে টানা চারঘন্টা অপেক্ষা করে দলিল নিবন্ধন করতে ব্যার্থ হয়ে ফিরে আসেন তারা। পরে তিনি ৩০ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইল জেলা রেজিস্ট্রার ও দুদকে অভিযোগ জমা দেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, আয়েজ উদ্দিন আজাদসহ সাতজন অংশীদার মিলে মালাউড়ী গ্রামের আব্দুল মজিদের নিকট থেকে ছয় শতাংশ জমি ক্রয়ের জন্য ৩১ লাখ ৮০ হাজার টাকা নির্ধারণ করে নগদ এক লাখ টাকা বায়না করেন। ওই জমি হলো মধুপুর পৌরশহরের মালাউড়ী মৌজার ২২ নম্বর এস.এ খতিয়ান এবং বি.আর.এস ৭০৬ খতিয়ানের ১১৫ নম্বর এসএ দাগের এবং বি.আর.এস ৭৪৩ নম্বর দাগের ছয় শতাংশ জমি। জমি ক্রেতা সাতজন এবং বিক্রেতাসহ তার সন্তানেরা মিলে ২৮ সেপ্টেম্বর রোববার জমির দলিল নিবন্ধন করতে যান। দলিলের যাবতীয় প্রাথমিক কার্যাদি শেষ হওয়ার পর জমি বিক্রেতা বার্ধক্যজনিত কারণে দোতলায় উঠতে না পারায় সাবরেজিস্ট্রার অঞ্জনা রাণী দেবনাথ ভেন্ডারদের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে আবার জানানো হয় জমি ক্রেতাদের মধ্যে একজনের আয়কর সনদ নেই তাই আরও পাঁচ হাজার টাকা দিতে হবে। ৫৫ হাজার টাকা দিলে দলিল হবে অন্যথায় হবেনা জানানোর পরবর্তী চার ঘন্টা চেষ্টা ও অপেক্ষার পর আমরা জমির দলিল করতে ব্যার্থ হয়ে ফিরে এসে তিনি বিচার প্রার্থী হন।
তাদের ওই অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক তদন্তে নামে। তদন্তে অংশ নেন দুদক টাঙ্গাইলের সহকারি পরিচালক নূরে আলম ও উপসহকারি পরিচালক মো. আব্দুল বাছিদসহ তদন্তদল। তাঁরা দিনভর জমির ক্রেতা, বিক্রেতা, দলিল লেখক, ভেন্ডার ও অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারিদের কার্যক্রম তদন্ত করে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পান।
তাদের ভাষায়,‘অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযানকালে সংগৃহীত রেকর্ডপত্রসমূহ পর্যালোচনা করে টিম কর্তৃক কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102