মধুপুরের প্রথম অনলাইন সংবাদপত্র

শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ১২:৫৬ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
“এসো শিকড়ের টানে, মিলি প্রিয় প্রাঙ্গণে” প্রতিষ্ঠার ৪৪ বছরে প্রথম মধুপুর আদর্শ ফাজিল মাদরাসার সাবেক বর্তমান শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা মধুপুরে বাস মাহিন্দ্র মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ দু’জন নিহত অতিরিক্ত ভাড়া ও মাপে কম দেয়ার অপরাধে মধুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা মধুপুর পৌরশহরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান মধুপুর থেকে চুরি হওয়া ট্রাক ভারত সীমান্ত থেকে উদ্ধার মধুপুরে গ্রাম পুলিশদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ মধুপুরে কর্ণেল আজাদের পক্ষে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন মধুপুরে গজারি গাছ ব্যবহার হচ্ছে ঘর নির্মাণের কাজে মধুপুরে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা মধুপুরের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও বনবাসীদের ১২৯ টি মামলা প্রত্যাহারের ঘোষনা

মির্জাপুরে টাকার অভাবে দৃষ্টিশক্তি নিভে যেতে বসেছে এইচএসসি পরীক্ষার্থী সানজিদার

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৫৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে টাকার অভাবে দৃষ্টিশক্তি নিভে যেতে বসেছে এইচএসসি পরীক্ষার্থী সানজিদা ইসলামের (২০)। সে মির্জাপুরের শহীদ ভবানী প্রসাদ সাহা সরকারি কলেজ থেকে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন বলে জানা গেছে।

সানজিদা ইসলাম মির্জাপুর পৌরসভার পোষ্টকামুরী সওদাগর পাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে। জানা গেছে, তার দুটি চোখের লেন্সেই সমস্যা। চোখ ভালো করতে দীর্ঘদিন যাবত তিনি ঢাকায়ও চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে অপারেশনসহ আরও চিকিৎসার বাকি রয়েছে। চিকিৎসা শেষ করতে আরও অন্তত ৬ লক্ষাধিক টাকার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু এই অর্থ জোগাড়ের সামর্থ্য নেই চটপটি বিক্রেতা বাবার। সানজিদার মা জানান, তার মেয়ে পড়াশোনায় খুব মনোযোগী। ১৩ বছর বয়সে সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে চোখের সমস্যাটি দেখা দেয়।

পরে স্থানীয় কয়েকটি হাসপাতালে চিকিৎসা করা হলে জানা যায়, তার দু চোখের লেন্সে সমস্যা। চিকিৎসকরা তার দুই চোখ দ্রুত অপারেশনের জন্য বলেন। এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তার চোখ ঠিক করতে ‘ল্যাসিক আই সার্জারি’ করতে বলেন এবং চিকিৎসা বাবদ ৬ লক্ষাাধিক টাকা খরচ হবে বলেও উল্লেখ করেন। বর্তমানে সানজিদা ১২০০ পাওয়ারযুক্ত চশমা ব্যবহার করছেন।

তার বাবা সাইফুল জানান, মেয়েটি বর্তমানে সারাদিন ঘরের মধ্যে দিনযাপন করছে। দ্রুত তার চিকিৎসা করা দরকার। তা না হলে মেয়েটি চিরতরে দৃষ্টিহীন হয়ে পড়তে পারে। আমার সীমিত আয় দিয়ে ব্যয়বহুল টাকা জোগাড় করা কোনো ভাবেই সম্ভব নয়। তাই মেধাবী মেয়েটির চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে সমাজের হৃদয়বান বিত্তশালীদের সাহায্য চান তিনি ও তার পরিবার।

সংবাদ টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

The Trend (Online Shop)

©২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়)
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102